
‘গণপরিবহনে মাস্ক পরিধান শতভাগ বাধ্যতামূলকসহ দাঁড়িয়ে কোনভাবেই যাত্রী নেয়া যাবে না। যাত্রীদের সিটে বসে ভ্রমণ করতে হবে।
জনস্বার্থে এবং বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে শর্ত সাপেক্ষে গণপরিবহনে পুরনো ভাড়ায় ফিরে যাওয়ার বিষয়টি সরকার চিন্তা ভাবনা করছে।’
মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) সকালে কুমিল্লা জোন বিআরটিএ এবং বিআরটিসি’র কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে গণপরিবহনে আগের ভাড়ায় ফিরে যাবার সিদ্ধান্তও আসতে পারে।
মালিক- শ্রমিকদের সাথে আলোচনা করার পর এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী এবং কেবিনেট সচিবের সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সরকার কূটনীতিক প্রচেষ্টা জোরদার করেছে। এসময় নিজ দেশের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের উপর চাপ দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিও আহবান জানান ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: করোনার বিদ্যমান পরিস্থিতির কারণে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যক্রমের সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করা হচ্ছে। সিলেবাসের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমানো হচ্ছে।
অক্টোবরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে অসমাপ্ত সিলেবাসের ৭০ শতাংশ, নভেম্বরে খুললে ৬০ শতাংশ পড়ানোর পরিকল্পনা তৈরি করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
সেপ্টেম্বরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব না হলে অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে শ্রেণি কার্যক্রম শুরুর পরিকল্পনা করা হবে।
উভয় পরিকল্পনা অনুযায়ী পুরো পাঠ্যবইয়ের ২৫ থেকে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ পাঠ কমেছে। করোনা পরিস্থিতি শুরুর আগে পাঠ্যক্রমের ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ পড়ানো হয়েছে।
আগের ও পরের পঠিত মোট পাঠ্যক্রমের ওপর ডিসেম্বরের শেষের দিকে বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া হবে।